সর্বশেষ আন্তর্জাতিক রাজনীতি অর্থনীতি দেশ ভিডিওচিত্র ২

হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে লম্বা বিরতির সুযোগে কক্সবাজার এখন হাজারও মানুষের ভিড়ে মুখরিত। বর্তমানে শহরজুড়ে দেশের নানাপ্রান্ত হতে আসা পর্যটকদের পদচারণায় পা ফেলার ঠাঁই পর্যন্ত মিলছে না। হোটেল, গেস্টহাউস কোথাও মিলছে না কোনো ফাঁকা কক্ষ। অতিরিক্ত ভ্রমণপ্রেমীর ঢলে আবাসিক হোটেলগুলো নিজেদের ব্যবস্থাপনা সামাল দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। গত মঙ্গলবার রাত হতে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল পর্যন্ত শিডিউল অনুযায়ী ভ্রমণপ্রেমী মানুষরা কক্সবাজার এসে পৌঁছেছেন। বিকেল হতে রাত পর্যন্ত নানা বয়সের পর্যটকে লোকারণ্য হয়েছে সৈকতের বেলাভূমি ও পর্যটনস্পটসমূহ।

কিন্ত হঠাৎ মুষলধারে বৃষ্টিপাত দর্শনার্থীদের ভোগান্তিতে ফেলেছে। টানা ছুটিতে পর্যটন নগরীতে অন্তত পাঁচ লক্ষাধিক পর্যটক উপস্থিতির আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এমন সময় কয়েকশ কোটি টাকা বাণিজ্য হবার আশা করছেন তারা।

শরতের ঠান্ডা-গরম আবহাওয়ায় মনোরম সূর্যাস্ত দেখা ও সাগরের নোনা পানিতে গোসল করার জন্য সব বয়সের মানুষ সৈকত ও বেলাভূমিতে নামেন। মানুষের ভিড়ে জমে উঠে হোটেল জোনের অলিগলি ও রাস্তা।

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে দায়িত্বরত সি সেফ লাইফ গার্ডের সুপারভাইজার বলেন, বিশ্ব পর্যটন দিবস হতেই কক্সবাজারে পর্যটকদের আগমন শুরু হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতা আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।অনাকাঙ্ক্ষিত যেকোনো দুর্ঘটনা রোধে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে ও পর্যটক বেশেও পুলিশের নারী সদস্যরা সমুদ্র সৈকতে ঘুরছেন বলেও জানান তিনি। তার মতে, অনেক পর্যটক ও দুর্গাপূজার প্রতিমা বিসর্জন- সবকিছু মিলিয়ে এলিট ফোর্স র‌্যাব ও সেনাবাহিনীও মাঠে নেমেছে।

আরও পড়ুন...

জনপ্রিয়

সর্বশেষ খবর