muhtamim

১১-১১-২৫

মাহফিলের মিটিং ১২-১১-২৫ মঙ্গলবার বিকাল ০৩টায় সে হিসেবে আজ দাওয়াতের জন্য লিয়াকত মামাকে নিয়ে ( মাদ্রাসার সেক্রেটারি) বিভিন্ন এলাকা ঘুরলাম।

বৌলতলী এক পুলিশের সাথে সাক্ষাৎ দারুণভাবে আমাদের মাহফিল করতে উৎসাহিত করলেন।

আর আফসোস করে বললেন, এই এলাকায় এসে শুধু পূজার দাওয়াত পাই কিন্তু মাহফিলের দাওয়াত পেলাম এ পর্যন্ত মাত্র দুইটা।

আমার বাড়ি ধামরাই, এলাকার মসজিদ মাদ্রাসায় সাধ্যঅনুযায়ী চেষ্টা করি আর এক মহিলা মাদ্রাসায় মাহফিলে মাছ, মাংস দেওয়ার দায়িত্ব আমার কাঁধে।

ভদ্রলোক নিজের জামা কাপড় ভেজাচ্ছেন, লুঙ্গি পরা গায়ে গামছা।

এই প্রথম কোন পুলিশকে আম জনতা মনে হল।

০২

এশার পর সহকারী এক শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলাম,আচ্ছা হুজুর! আমি যখন আপনাদের সাথে একাকী কথা বলি মাদ্রাসার বিভিন্ন বিষয়ে তখন আপনারা শিক্ষকরা একে অপরের দিকে আঙুল তুলেন, দোষ দেন,পরনিন্দা করেন অথচ দিনশেষে সবাই একসাথে গল্প করেন,চা নাস্তা করেন, মোটরসাইকেলে ঘুরতে যান!

ব্যাপারটা তো মাথায় ধরে না কেমনে কি?

চুপচাপ দাঁড়িয়ে শুধু হাসা ছাড়া হুজুরের আর কোন জবাব ছিল না।

মুহতামিম আর সাধারণ শিক্ষকের সম্পর্ক জটিল সমীকরণে বাঁধা।

সামনে এলে প্রশংসা পিছনে গেলে …………।

আরও পড়ুন...

0 মন্তব্য রয়েছে

একটি মন্তব্য করুন

চিন্তা করবেন না! আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশ করা হবে না।

জনপ্রিয় ব্লগ

বিভাগ

সর্বশেষ ব্লগ